স্টাফ রিপোর্টার হাতীবান্ধাঃ
হাতীবান্ধা উপজেলার গেন্দুকুড়ীতে ৪২ ভাই ও বোনের আয়োজনে নুর জাহান প্রজন্মের মিলন মেলা ২০২২ জমজমাট ভাবে অনুষ্ঠিত করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে পরিবারের প্রিয়জনের সমাহার আনন্দ উৎসব উপভোগ করার মতো একটি অনুষ্ঠান।
যাকে ঘিরে অনুষ্ঠানের আয়োজন তিনি হচ্ছেন ৪২ ভাই ও বোনের নয়নের মণি ভালোবাসার একমাত্র অনুপ্রেরণা, পরিবারের স্বপ্নদ্রষ্টা মোছাঃ নুরজাহান বেগম নানীমা। হাজার বছর বেঁচে থেকো আমরা তোমার ছায়া তলে থাকতে চাই।
একদিকে ঈদের আনন্দ উপভোগ করার জন্য পরিবারসহ সবাই এসেছে অন্যদিকে র্দীঘ ছয় মাস পরিকল্পনা করে পূর্ণমিলনী আয়োজন করা হয়।সবার মুখে মুখে আজ প্রচেষ্টা সফল হয়েছে।
পারিবারিক মিলন মেলাশ মানুষকে আদর্শে উজ্জীবিত করে শোষণমুক্ত সমাজ গঠনের অনুপ্রেরণা দেয়। মানুষ সকল ভেদাভেদ, হিংসা, বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে পরস্পর পরস্পরের নিকটবর্তী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
আয়োজনে যাদের ভূমিকা অনেক বেশি ছিলো তাঁরা হলেন। আফছারী জামান স্বর্ণা, দেলোয়ার হোসেন লিমন, হাবিবুর রহমান হাসু, খায়রুজ্জামান দুলাল, আকতারী জামান,আরিফা জামান লিপা, আরিফুর জামান লিপন, তৌফিকা আক্তার বিজলী, আবু সাঈদ দোলন, হুমায়ুন কবীর প্রিন্স, তাসলিমা আক্তার লিজা, মাহমুদা বেগম, রাশিদুল ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, মোজাহিদ, জিহান, জাহিদ, আল আমিন, সাজু, কামরুন্নাহার ময়না, চায়না, সাজেদা বেগম, রেখা বেগম, লিখন, আর অনেকেই।
কোভিড-১৯ এর আঘাতে আমাদের জীবন, সমাজ, সংস্কৃতি যেন বদলে গিয়ে এক অচেনা রূপ ধারণ করছে। মানুষের দিন অতিবাহিত হচ্ছে আতঙ্ক ও ভয়ের মধ্যে।
করোনা ভাইরাসের ছোবলে সারাদেশে বিনা চিকিৎসায় অসংখ্য মানুষের মৃত্যু এবং হাজারও মানুষের অসুস্থতার ঘটনায় আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আনন্দ ও ত্যাগের অনন্য মহিমায় উদ্ভাসিত পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। পবিত্র এই দিনে আমরা সিয়াম সাধনার মাধ্যমে তাকওয়ার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে থাকি।
পাশাপাশি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সন্তুষ্টি অর্জন এবং মানুষ হিসেবে শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করে সবার মধ্যে আনন্দ ভাগাভাগি করি। আমাদের তাকওয়া তাঁর কাছে পৌঁছায়। এভাবেই তিনি এগুলোকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন যেন তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করতে পারো-এজন্য যে, তিনি তোমাদের পথ দেখিয়ে দিয়েছেন।
জীবিকার জন্য সবাই ব্যস্ত সময় পাড় করে থাকে দূরে অথবা কাছে সময় হাতে নিয়েই নানা আয়োজন করতে হয়। পূর্ণমিলনী ছিলো দীর্ঘ দিনের পরিকল্পনা আজ তা স্বার্থক বা সফল হয়েছে।
Leave a Reply